কলেজ পরিচিতিঃ

প্রতিষ্ঠাকালঃ ২০ ডিসেম্বর , ২০১৩ খ্রীঃ
শিক্ষার্থী সংখ্যাঃ প্রায় ৩৫০০ জন
ল্যাবরেটরিজঃ ৫টি(পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, গণিত ও কম্পিউটার ল্যাব)
ভবন: ৩টি(কলেজ ও প্রশাসনিকভবনএবং স্কুলভবন)
বিভাগ : বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা।
পরিবহনসুবিধাঃ ১৩টি নিজস্ব বাস(ঘড়িসাড়, পন্ডিতসার, চাকধ, নড়িয়া , ভোজেশ্বর, গোলারবাজার, বিঝারী, পঞ্চপল্লী, শরীয়তপুর, মনোরা, কাজিরহাট, জাজিরা, চিকন্দি, ডোমসার রুটে চলমান . )

পাঠদান পদ্ধতিঃ প্রতিটি শিফটের শুরুতে ১০ মিনিট SAT(Section Admin Teacher) পিরিয়ড রাখা হয়েছে । এর পর বিষয় শিক্ষকগণ প্রথমে ৫ মিনিট CT(Class Test) গ্রহণ করেন এবং ক্লাস টেস্ট চলাকালীন বাড়ির কজ HW(Home Work) দেখেন। পরবর্তী ৩০ মিনিট CW(Class Work) বা শ্রেণির পড়া প্রস্তুত করে দেওয়া হয়। শ্রেনী পাঠদান DLP(Daily Lesson Plan) অনুযায়ী চলে এবং শেষ ৫ মিনিট ডায়েরি চেক করে মন্তব্য লিখে দেওয়া হয়।

এক নজরে পরীক্ষা পদ্ধতি :

১। প্রতিদিন ১০ নম্বরের CT(Class Test) পরীক্ষা নেয়া হয় যাতে শিক্ষার্থীরা আগের দিনের বাড়ির কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করে আসে।
২। প্রতি মাসে ২০ নম্বরের CMT(Chapter Wise Mini Test) পরীক্ষা নেয়া হয় যাতে শিক্ষার্থীদের মান উন্নয়ন যাচাই করা যায় । পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য Extra Pull UP এর ব্যাবস্থা করা হয় ।
৩। প্রতি ৩ মাস পর ET(Evaluation Test) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ,যা শিক্ষার্থীদের ভালভাবে গড়ে উঠতে খুবই সহায়ক ভুমিকা পালন করে ।
৪।৬ মাস পর Half Yearly পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং এ পরীক্ষায় উর্ত্তীণদের বছর শেষে Year Final পরীক্ষায় অংশগ্রহনের সুযোগ দেয়া হয় এবং এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণদেরকেই পরবর্তী শ্রেণিতে পদোন্নতি দেয়া হয় ।
এছাড়াও শিক্ষার্থীদের মান উন্নয়নের জন্য LMT, QA&S, MOT,MOWT,NBP,ETT ইত্যাদি পরীক্ষার মাধ্যমে দূর্বল শিক্ষার্থীদের PULL UP করা হয়।

অভিভাবকদের সাথে মতবিনিময়:
অত্র প্রতিষ্ঠানের আরও একটি শিক্ষা সহায়ক বিষয় হলো অভিভাবকদের সাথে নিয়মিত সভা অর্থাৎ প্রত্যেক অভিভাবকদের সাথে মাসে অন্তত একবার অভিভাবক সভা আহবান করা হয়। যেখানে শিক্ষার্থী ,শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে সেতুবন্ধন রচন্া করে শিক্ষা সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়।

প্রতিষ্ঠানের কো-কারিকুলার কার্যক্রমঃ

অত্র প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের মানসিক ও বুদ্ধিভিত্তিক বিকাশের জন্য সাধারন জ্ঞান ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা, গনিত ও বিজ্ঞান ক্লাব, সাংস্কৃতিক ক্লাব,ইত্যাদি বিভিন্ন ক্লাবের মাধ্যমে শিক্ষাথীদের আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার যোগ্য করে তোলা হয় । ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি কো-কারিকুলাম কার্যক্রমে দেশ সেরা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে । গত ৩ বছর প্যারেড ও ডিসপ্লে-তে শরীয়তপুর জেলায় , জেলাপরজায়ে ১ম হওয়ার কৃতিত্ব দেখিয়ে আসছে।

আপনি কেন এ কলেজে ভর্তির সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন?

উন্নত মানের সিলেবাস, মেধাবী ও দক্ষ শিক্ষক মন্ডলী,সকল আধুনিক সুযোগ সুবিধা, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষনিক নিরাপত্তা, নিজস্ব পরিবহন ব্যাবস্থা,সর্বোপরি শরীয়তপুরের সেরা প্রতিষ্ঠান মজিদ জরিনা ফাউন্ডেশন স্কুল এন্ড কলেজ। তাই আপনার সন্তানের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য আসুন আমাদের প্রতিষ্ঠানে এবং আপনার সু-চিন্তিত মতামত দিয়ে আপনার সন্তানের উজ্জল ভবিষ্যৎ গড়তে অগ্রনী ভূমিকা পালন করুন ।

আমাদের উদ্দেশ্যসমূহঃ

১। মানসম্মত পাঠদান।
২। জিপিএ-৫ নিশ্চিত করা।
৩। সর্বোপরি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য উপযোগি করে গড়ে তোলা।


পরিশেষে একটিই কথা মজিদ জরিনা ফাউন্ডেশন স্কুল এন্ড কলেজ আপনার সন্তানের উজ্জ্বল ভবিষ্যত গড়ে তোলার জন্য প্রস্তুত। তাহলে আর দেরী কেন,এখনই আপনার সু-চিন্তিত সিদ্ধান্ত দিয়ে আপনার সন্তানের ভবিষ্যত গঠনে দায়িত্ব পালনে অংশগ্রহণ করুন।